Thursday, May 2, 2024

আল্লাহর কয়েকটি নামের ফজিলত

 

আল্লাহর কয়েকটি নামের ফজিলত

 

=) পবিত্র হাদীস শরীফে রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাস বলেছেন, ‘সকল প্রকার যিকির হতে আল্লাহ্ পাকের নামের যিকির সর্বোত্তম।’

হযরত আবু হোরায়রা (রা:) বলেন, নবী করিম (সাঃ) এরশাদ করেছেন আল্লাহ তালার ৯৯টি নাম রয়েছে, যে সেগুলো মুখস্থ করবে সে বেহেশ্তে প্রবেশ করবে

আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে ১২টির ফজিলত-আসমায়ে হোসনার ফজিলত-

আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে ১২টরি ফজিলত বর্ণনা করা হলো-

১. ইয়া-আল্লাহ : যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার আল্লাহর নামটি জিকির করবে, আল্লাহপাক তার ঈমান দৃঢ় করবে। পার্থিব কোন লোভ-লালসা বা ছলনা তার ঈমান নষ্ট করতে পারবে না

২. ইয়া-রাহমানু : (হে অনুগ্রহকারী ও করুণাময়) প্রতিদিন নিয়মিতভাবে এ গুণবাচক নামটি ১১১১ বার যিকির করলে ইনশাআল্লাহ্ পাঠকের প্রতি সকলেই সহানুভূতিশীল থাকবে

৩. ইয়া-রাহীমু : (হেদয়াময় ও পরম দয়ালু) প্রতিদিন নিয়মিতভাবে এ গুণবাচক নামটি ১১১বার পাঠ করলে পাঠকের মন ইনশাআল্লাহ্ বিনয়ী ও নম্র হবে

৪. ইয়া-মালিকু :(হে মালিক প্রভূ) যে ব্যক্তি ফজরের নামাজের পর প্রত্যহ ১০০ বার ‘ইয়া-মালিক’ বলবে আল্লাহতালা তাকে ধনী করে দিবেন

৫. ইয়া-কুদ্দুসু :(হে পবিত্রতম) যে ব্যক্তি প্রত্যহ সূযাস্তের সময় এই নামটি ১০০ পাঠ করবে আল্লাহ তার মনের বিদ্বেষ দূর করে দিবেন

৬. ইয়া-সালামু :(হে শান্তি দান কারী) যে ব্যাক্তি এই নামটি “ইয়া-সালামু” বেশি বেশি পাঠ করবেন আল্লাহ তার সকল প্রকার বালা মুসিবত থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন

৭. ইয়া-মু’মিনু :(হে পরম বিশ্বাসী) প্রতিদিন নিয়মিত ভাবেএ পবিত্র নামটি অধিক পরিমানে পাঠকারী ব্যক্তি শয়তানের ধোঁকা থেকে মুক্তি লাভ করবে

৮. ইয়া-মুহাইমিনু :(হে রক্ষাকর্তা ও পরম সাহসী) যে ব্যক্তি গোসল করে দুই রাকাত নামাজ পড়ে খাস দিলে ১০০ বার “ইয়া-মুহাইমিনু” এই নামটি পড়বে আল্লাহ তালা তার মনের ভিতর থেকে সকল প্রকার ভয় দূর করে দিবেন। মনে সাহস বৃদ্ধি পাবে

৯. ইয়া-আযীযু :(হে পরাক্রমশালী) যে ব্যক্তি ৪০ দিন পর্যন্ত একাধারে ৭৫ বার “ইয়া-আযিযু” পড়বে আল্লাহপাক তাকে সম্মানিত ও অমুখাপেক্ষী করে দিবেন

১০. ইয়া-জব্বারু :(হে অসীম ক্ষমতাশালী) কেউ যদি উক্তি নামটি হাতের আংটির পাথরে খোদাই করে ব্যবহার করে, তবে সে যেখানেই গমন করুক না কে লোকে তাকে সম্মান করবে

১১. ইয়া-মুতাকাব্বিরু:(হে মহা গৌরবান্বিত) নিয়মিত ভাবে এ পবিত্র গুণবাচক নামটি ৬৯৫বার পাঠ করলে পাঠকের মানসম্মান ও ব্যক্তিত্ব বৃদ্ধি পাবে

১২. ইয়া-খলিক্কু :(হে সৃজনকারী বা সৃষ্টিকর্তা) যে ব্যক্তি একাধারে ৭ দিন পর্যন্ত এই নামটি সদা সর্বদা জিকির করিবে, আল্লাহ তালা তাকে বিপদ-আপদ থেকে মুক্ত রাখবেন

 ---

 আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম সমূহের মধ্যে (اَلْوَاجِدُ) ‘আল-ওয়াজিদু’ একটি। নিরবে ও নির্জনে এ আমলটি করলে আল্লাহ তাআলা ধণ-সম্পদ বৃদ্ধি করে দেন।

আল্লাহর গুণবাচক নাম (اَلْوَاجِدُ) ‘আল-ওয়াজিদু’:-

উচ্চারণ : ‘আল-ওয়াজিদু’
অর্থ : ‘এমন মুখাপেক্ষীহীন সত্তা, যিনি কারো কাছে কোনো কিছুর জন্য মুখাপেক্ষী নন’

যে ব্যক্তি খাবারের সময় প্রত্যেক লোকমায় আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلْوَاجِدُ) ‘আল-ওয়াজিদু’ পাঠ করবে; তা ওই ব্যক্তির শরীরে নূর হয়ে যাবে।

যে ব্যক্তি নির্জনে একনিষ্ঠ মনে আল্লাহ তাআলার পবিত্র গুণবাচক নাম (اَلْوَاجِدُ) ‘আল-ওয়াজিদু’ পাঠ করবে; সে ব্যক্তি ধনী বা সম্পদশালী হয়ে যাবে।

---

(আস্-সালামু) নামের অর্থ ও আমল

(আস-সালামু) অর্থ: শান্তিদাতা। 

১। যে ব্যক্তি অধিক পরিমাণে ‘ইয়া সালামু পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে সর্ব প্রকার বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবেন

২। কোন রোগীর উপর ১১৫ বার পাঠ করে দম করলে ইনশাআল্লাহ আরোগ্য লাভ করবে

৩। যে ব্যক্তি দৈনিক ফজরের নামাযের পর এক হাজার বার  (ইয়া সালামু) সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহর রহমতে সে ব্যক্তি  মৃত্যু পর্যন্ত অর্ধাঙ্গ, পেরালাইসেস, অন্ধ, অবশ-অক্ষম রোগ থেকে নিরাপদ থাকবে। দোয়ায় প্রথমে ও শেষে এগার বার দরূদ শরীফ পাঠ করবে। অতঃপর উভয় হাতের তালুর উপর ফু দিয়ে হস্তদ্বয় সমস্ত শরীর মছেহ করবে। আল্লাহর রহমতে অর্ধাঙ্গ, অন্ধত্ব, অবস-অক্ষম, পেরালাইসেস রোগ হতে শেফা লাভ করবে

৪। যে কোন রোগীর মাথার নিকট বসে দুহাত তুলে উচ্চৈস্বরে ১৩৬ বার ধারাবাহিক কয়েকদিন পাঠ করলে রোগ নিরাময় হবে

৫। দৈনিক ৬২ বার পাঠ করলে মনের অস্থিরতা ও অশান্তি দূর হয়। 

৬। কোন রোগীর আরোগ্য লাভের জন্য তিন দিন পর্যন্ত (বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীমি, ইয়া সালামু) এক হাজার বার পাঠ করলে রোগী আরোগ্য লাভ করবে। নিয়ম এই:

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা মুহাম্মাদিন নাবীয়্যিনা ফিল আমবিয়ায়ী। আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা রাসূলিনা মুহাম্মাদিন ফিল মুরসালীনা ওয়া আলা আলিহী ওয়া বারিক ওয়া সাল্লিম

অতঃপর একাধারে সাত দিন পর্যন্ত এই আমল করে রোগীর উপর দম করবে অথবা ওষুধ কিংবা পানিতে দম করে রোগীকে পান করাবে । আল্লাহ তায়ালা আরোগ্য দান করবেন

৭। কানযুল আমালিয়াত কিতাবে আরো উল্লেখ আছে যে, যদি কোন ব্যক্তি বেহুশ হয়ে পড়ে তাহলে অপর কোন লোক ওজুসহ রোগীর মাথার কাছে বসে তিনশত বার  (ইয়া রাহমানু, ইয়া সালামু) পাঠ করবে । আল্লাহর রহমতে রোগীর হুশ ফিরে আসবে। 

৮। প্রত্যহ ১০০১ বার (ইয়া সালামু) পাঠ করলে প্রতিবেশীর অনিষ্ট হতে নিরাপদ থাকবে। বন্ধু-বান্ধবের অপকারিতা হতে মাহফুজ থাকবে

Saturday, March 16, 2024

দান ও সদকার মধ্যে পার্থক্য কি?

  Q) - দান ও সদকার মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

দান এবং সদকা মূলত একই জিনিস। আরবিতে সদকা আর বাংলায় দান। 'সদকা' -এর আক্ষরিক অর্থ 'ন্যায়পরায়ণতা' এবং দানকে বোঝায়। তবে ইসলামী পরিভাষায়; সদকাকে "বিনিময়ে কোন কিছু না চেয়ে একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার অভিপ্রায়ে কাউকে কিছু দেওয়া" বোঝানো হয়েছে। এছাড়াও, আর-রাগিব আল-আসফাহানির মতে "সদকা হল যাকাতের মতো, আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়ার আশায়, ব্যক্তির যা কিছু আছে তা থেকে দেয়াকে সদকা বলে।"

'সদকাহ' শব্দটি আরবি মূল শব্দ ‘সিদক’ (আরবি: ص د ق) থেকে এসেছে, যার অর্থ আন্তরিকতা; এটি আন্তরিক বিশ্বাসের চিহ্ন হিসাবে বিবেচিত হয়। এই শব্দটি তিন অক্ষরের মূল ص د ق থেকে এসেছে, যার অর্থ, "সত্য কথা বলা", "আন্তরিক হওয়া" এবং "কারও প্রতিশ্রুতি পালন করা"।

উত্তর দিয়েছেনঃ শাইখ উমায়ের কোব্বাদী
সিনিয়র মুহাদ্দিস, মাদরাসা দারুর রাশাদ, মিরপুর
খতীব, বাইতুল ফালাহ জামে মসজিদ, মিরপুর

উৎস

Saturday, December 9, 2023

উত্তম দোয়া- থেকে চাশত পর্যন্ত অজিফার থেকে ভারী

 উত্তম দোয়া--ফজর থেকে চাশত পর্যন্ত অজিফার থেকে ভারী

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ وَرِضَا نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ

উচ্চারণঃ উচ্চারণ: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি ওয়া-রিজা নাফসিহি ওয়া জিনাতা আরশিহি ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি।

অর্থঃ অর্থ: আমি আল্লাহতায়ালার প্রশংসাসমেত পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তার সৃষ্টিকুলের সংখ্যার পরিমাণ, তিনি সন্তুষ্ট হওয়া পরিমাণ, তার আরশের ওজন সমপরিমাণ, তার কথা লিপিবদ্ধ করার কালি পরিমাণ।

উৎসঃ

সহিহ মুসলিম শরিফ : ৭০৮৮

উপকারিতাঃ

উম্মুল মুমিনীন হজরত জুওয়াইরিয়া (রা.) বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সময় আমার ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আমি জায়নামাজে ছিলাম। তিনি চাশতের সময় আমার ঘরে ফিরে এলেন। তখনও আমি জায়নামাজে ছিলাম।

উম্মত জননী হজরত জুওয়াইরিয়া (রা.) বর্ণনা করেন, একদিন আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সময় আমার ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আমি জায়নামাজে ছিলাম। তিনি চাশতের সময় আমার ঘরে ফিরে এলেন। তখনও আমি জায়নামাজে ছিলাম। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘জুওয়াইরিয়া! আমি যাওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এভাবেই ওজিফা আদায়ে মশগুল ছিলে? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি আমাকে বললেন, আমি তোমার পরে চারটি বাক্য তিনবার বলেছি। যদি এগুলোকে ওজন করা হয় তবে তোমার কৃত সমস্ত ওজিফার চেয়ে এগুলোই বেশি ভারি হবে। আর তা হলো-



Friday, November 17, 2023

টিউমার থেকে মক্তির দোয়া ও আমল

 টিউমার থেকে মক্তির দোয়া আমল 

সুরাতুল ফাতেহা -7 বার 

দুরুদ  শরীফ - 7 বার 

দোয়া - -7 বার  পড়ে ফু দিয়ে হাত বুলাতে হবে 

উচ্চারণ : 'আসআলুল্লাহাল আজিমা রাব্বাল আরশিল আজিমি আই-ইয়াশফিয়াকা।'

অর্থ : 'আমি মহান আরশের মালিক আল্লাহর কাছে তোমার সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।'


তার কষ্ট লাগবে দোয়া করতেন-
اَللَّهُمَّ اَذْهِبِ الْبَاْسَ رَبَّ النَّاسِ اِشْفِهِ وَ اَنْتَ الشَّافِىْ لَا شِفَاءَ اِلَّا شِفَاءٌ لَّا يُغَادِرُ سُقْمًا
উচ্চারণ : 'আল্লাহুম্মা আজবিবিল বাসা রাব্বান্নাসি ইশফিহি ওয়া আংতাশ শাফি লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা লা ইয়ুগাদিরু সুক্বমা।'
অর্থ : 'হে আল্লাহ! এ কষ্টকে দূর করে দাও। হে মানুষের প্রভু! তাকে সুস্থতা দান কর। তুমিই সুস্থতা দানকারী। তুমি ছাড়া আর কারো কাছে সুস্থতার আশা নেই। এমন সুস্থতা দান কর যে, রোগের নাম নিশানাও না থাকে।' (বুখারি ও মুসলিম)

Thursday, August 3, 2023

দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ

 

দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ


اَللَّهُمَّ اِنَّ نَسْتَعِيْنُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُؤْمِنُ بِكَ وَنَتَوَكَّلُ عَلَيْكَ وَنُثْنِىْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ-اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَلَكَ نُصَلِّىْ وَنَسْجُدُ وَاِلَيْكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ وَنَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشَى عَذَابَكَ اِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحِقٌ


উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতায়িনুকা ওয়া নাসতাগ ফিরুকা, ওয়ানু’মিনু বিকা ওয়া নাতাওয়াক্কালু আলাইকা ওয়া নুছনি আলাইকাল খাইর। ওয়া নাসকুরুকা ওয়ালা নাক ফুরুকা, ওয়ানাখলাউ উয়ানাত রুকু মাইয়্যাফযুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকানা’বুদু ওয়ালাকা নুছল্লি, ওয়ানাস জুদু ওয়া ইলাইকা নাসয়া; ওয়া নাহফিদু ওয়া নারজু রাহমাতাকা, ওয়া নাখশা আজাবাকা; ইন্না আজাবাকা বিলকুফফারি মুলহিক্।

অনুবাদ : হে আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না। হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামাজ পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।

Dua kunut, দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ, 

thanks 

Jahidul Islam chtpur

Wednesday, February 1, 2023

Visit - Website Chtpur

 

Pls Visit 

https://worldtechjournal.com/freelancing-marketplace-freelancing-websites/

Fiverr Site: Click Here

Linkedin Profile: Click Here

Freelancer Profile: Click Here

Saturday, November 27, 2021

Md. Jahidul Islam chtpur Facebook page.

 

Jahidul Islam chtpur Facebook page 

https://www.facebook.com/jahidulislamchtpur


This is my Personal Facebook Page  - Join here

Fiver Order link: Here

I am an SEO professional, digital marketer, Professional Youtube channel, social media business page & profile creator, Data Entry and B2B Leads generation. 

I'm working at Fiverr and freelancer.com  
If you want to hire Please inbox me here:

Thanks
Jahidul Islam chtpur, 
zahidul chtpur,
 jahidul chtpur, 
chtpur. 
Jahidul Islam chtpur FB page ,
Facebook page, meta page, 




Jahd chtpur is Digital Marketer and lead generation expert.

আল্লাহর কয়েকটি নামের ফজিলত

  আল্লাহর কয়েকটি নামের ফজিলত   =) পবিত্র হাদীস শরীফে রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাস বলেছেন , ‘ সকল প্রকার যিকির হতে আল্লাহ্...