Islamic dua by jahidul islam chtpur |
1. La ilaha illallah-100 -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু (তাহলীল)
2. La ilaha illallah muhammadur rasulullah-100 - লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
3. Allah akbar -100 -আল্লাহু আকবার (তাকবীর)
4. Subhan Allah-100 -সুবাহানাল্লাহ
5. Alhamdulillah -100 -আলহামদুলিল্লাহ
6. Subhanallahi Wa Bihamdihi-100 -সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি
7. subhanallah WA Bihamdihi Subhan Allahil Azeem-100 -সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
8. Astaghfirullah-100 -আসতাগফিরুল্লাহ(1) -
(আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া আতূবু ইলাইহি।(2)-আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি।)-
(আসতাগফিরুল্লা-হাল আ’যীমাল্লাযী লা-ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হা’ইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতুবু ইলাইহি।(3)- আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া ইবাদতের আর কোন যোগ্য উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। আমি তাঁর কাছে তাওবা করছি,আমিন।
(ইস্তেগফার)
9. Allahumma Ajirni Minan Naar-07 -"আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান নার।
10. Inna lillahi wa inallah-e-raji'oon-100 - ইন্নালিল্লাহ বা ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রা-জিউন
11. La Hawla Wala Quwwata Illa Billah Aliyil Azeem-100
লা- হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম
12. La Ilaha Illa Anta Subhanaka Inni Kuntu Minaz Zalimin-100
লা ইলাহি ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন-তু মিনাজ জোয়ালেমিন
13. Sallallahu Alaihi Wasallam-100 -সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ( 1000 বার পড়লে যে কোন সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহু - ফজরের পর)
*** দরুদে ইব্রাহিমের :
উচ্চারন: আল্লাহুম্মা সাল্লেআ’লা মোহাম্মাদাও ও আ’লা আলি মোহাম্মাদ, কামা সাল্লাইতা আ’লা ইব্রাহিমা ও আ’লা আলি ইব্রাহিম, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আ’লা মোহাম্মাদেও ও আ’লা আলি মোহাম্মাদ, কামা বারকতা আ’লা ইব্রাহিমা ও আ’লা আলি ইব্রাহিম, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ।
*** দুরূদে শিফা বা রোগ মুক্তির দুরূদ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি সায়্যিদিনা মদহাম্মাদিন বি‘আদাদি কুল্লি দা‘ইওঁ ওয়া দাওয়া . ওয়া বি‘আদাদি কুল্লি ইল্লাতিওঁ ওয়া শিফা অর্থঃ হে আল্লাহ ! তুমি আমাদের নেতা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর মানুষের সব ধরণের রোগ , ঔষধ ও আরোগ্যের সংখ্যা পরিমাণ রহমত ও শান্তি প্রেরণ করো ।
14. la hawla wala quwwata illa billah-100 -লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ - বিস্তারিত
15. Ya Zal Jalali wal Ikram -100 -ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম
16. "Astaghfirullah Innallah Ghafurur Raheem" -01 -আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গফুরুর রহীম
-দিনে একবার যদি এই দোয়া'টি পড়েন, যত কঠিন সমস্যাই থাকুক না কেন, কেটে যাবে।
17. Allahumma inni as'aluka min fadlik -আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক
‘হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে উত্তম জীবিকা প্রার্থনা করছি।’
18. Allahumma inni a'udhu bike minal-barasi, wal- jununi, wal-judhami, wa sayyi'll-asqaam
‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি; ওয়াল জুনুনি; ওয়াল ঝুজামি; ওয়া সাইয়্যিয়িল আসক্বাম।’
19. Allahumma Inni Aujubika Minal Fakkari - “আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাক্করি”
সকল সন্ধ্যা 7 বার পাঠ- মানুষিক চিন্তা- বিপদ আপদ মুক্তি লাভ হবে ইনশাআল্লাহ.
19.1 হযরত আবু নাঈম ও ইবনে আবি শায়বা রহ. একটি আমলের কথা বর্ণনা করেছেন।
তাঁরা বলেন, যে ব্যক্তি নিম্নের দুয়া একবার পাঠ করবে- একশ’ বার নয়, মাত্র একবার- আল্লাহ তায়ালা তার সত্তরটি বিপদ দূর করে দিবেন। আর সর্বনিম্ন বিপদ হল দারিদ্রতা। আর অন্যান্য বিপদগুলো এর চেয়ে অনেক বড় বড়।
দোয়াটি হলো:- لاحول ولاقوة الا بالله ولاملجا ولامنجا من الله الا اليه
বাংলা উচ্চারণ:- লা হাউলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি ওয়ালা মালজাআ ওয়ালা মানজাআ মিনাল্লাহি ইল্লাহ ইলাইহি।
[20. Subhanaka allahumma rabbana wa bihamdika - ”সুবহানাকা আল্লাহুম্মা রাব্বানা ওয়া বিহামদিকা ” নামাজে সিজদার মাঝে 3 বার ]
রুকু হতে ওঠে যে দোয়া পড়তে হয়
অর্থাৎ হে আল্লাহ! যাবতীয় প্রশংসা তোমারই।
উচ্চারণ : রব্বানা ওয়া লাকাল হামদু, হামদান কাছিরান ত্বায়্যিবান মুবা-রাকান ফিহি।
অর্থ : “হে আমাদের প্রতিপালক! আর আপনার জন্যই সমস্ত প্রশংসা; অঢেল, পবিত্র ও বরকত-রয়েছে-এমন প্রশংসা।” (বুখারি)
{21. “Allahummaghfirli, warhamni, wahdini, wajburni, wa 'aafini, warzuqni, warfa'ni.”
"আল্লাহুম্মাগফিরলি, ওয়ারহামনি, ওয়াহদিনী, ওয়াজবুর্নি, ওয়া'আফিনি, ওয়ারজুকনি, ওয়ারফা'নি।"
অর্থ : হে আল্লাহ আপনি আমাকে মাফ করুন, আমাকে রহম করুন, আমাকে হেদায়েত দান করুন, আমাকে শান্তি দান করুন এবং আমাকে রিজিক দান করুন।}
22. Surah Eklash -11
{23. মনের আশা পূরণের আমল-
"আস্তাগফিরুল্লাহ”-10 বার” - "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)”-10 বার
”লা ইলাহি ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন-তু মিনাজ জোয়ালেমিন”-10 বার}
24. [রোগ বালাই থেকে বাঁচার আমল
* সূরা ফাতিহা -3 বার -* সূরা ইখলাস -3 বার - * হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াক্বীল -313 বার
প্রতিদিন কমপক্ষ েএকবার আমল - মুফতি ত্বকী ওসমান ]
24.1 হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াক্বীল-1000 বার পড়ে দোয়া করলে যে কোন দোয়া কবুল - মুস্তাকিনবী
25. HasbunAllahu wa ni'mal wakeel; Ni'mal maula wani'man naseer.
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির’ (morning & evening - 7 times)
অর্থ : আল্লাহ তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই হলেন উত্তম কর্মবিধায়ক; আল্লাহ তাআলাই হচ্ছে উত্তম অভিভাবক এবং উত্তম সাহায্যকারী।
25.1 হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির’
A) সকল ধরনের ফিতনা ও বিপদ মুক্তির জন্য -341 বার
B) বিশেষ কোন মকছুদ বা ইচ্ছা পূরণের জন্য-111 বার
C) বিভিন্ন পেরেশানী, টেনশন, দুচিন্তা দুর হওয়ার জন্য -140 বার
D) হালাল রিযিকের প্রশস্ততা, আর্তিক অভার অনটন দুর করা এবং করজ আদায়ের জন্য 308 বার পড়তে হবে
26. { " Subhan Allahil Azeem WA Bihamdihi la hawla wala quwwata illa billah"
সুবহানাল্লাহিল আযীম ওয়া বিহামদিহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ.
সকালে ঘুম থেকেে উঠে 3 বার ও সন্ধ্যায় 3 বার - কোন অঙ্গ বিকল বা ফেল করবে না -ইনশাআল্লাহ }
26.1 আলহামদুলিল্লাহ হিলল্লাজি আফানি মিমম্মাগ তালাকা বিহি ফাদ্দালানি আলা কাছিরিম মিম্মান খালাকা তাফদীরা -কঠিন -রোগ হবে না যেমন- ক্যনসার
27. ”La Hawla Wala Quwwata Illa Billahil Aliyil Azeem-
লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ আলিয়িল আজীম-100 বার
99 টা রোগ মক্তি হয় তার মধ্যে ছোট হচ্ছে দুচিন্তা ”
27.1- হজরত আইয়ুব (আ.) দীর্ঘকাল কঠিন দুরারোগ্য সংক্রামক কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ দোয়া করলেন:
‘রব্বি আন্নি মাছ্ছানিয়াদ-দুর্রু ওয়া আন্তা আরহামুর রাহিমিন।’
অর্থাৎ ‘হে আমার প্রভু! আমি সংকটাপন্ন, আর আপনি সকল দয়াবানের শ্রেষ্ঠ দয়াল।’ ‘আমি (আল্লাহ) তার ডাকে সাড়া দিলাম, তার সংকট মোচন করলাম এবং তাকে তার পরিবার ফিরিয়ে দিলাম দ্বিগুণ নিয়ামতসহ।’ (২১: ৮৩-৮৪)।
28. হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী, দোয়াটি ব্যথার স্থলে ডান হাত রেখে সাত বার পড়লে ব্যথা দূর হয়ে যায়।
দোয়াটি হলো - ‘আউজু বি-ইজ্জাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহাজিরু।’
'Auju bi-izzatillahi wa kudratihi min sharri ma ajidu wa uhajiru.'
Link: https://www.jagonews24.com/religion/article/610776
28.0 -কঠিন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া আমল ওজিফা।
যেমন বুখারী শরীফের ৫৬৭৫ নং হাদিস আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিয়ম ছিল, তিনি যখন কোন রোগীর কাছে আসতেন কিংবা তার নিকট যখন কোন রোগীকে আনা হত তখন তিনি বলতেন-
(আজহিবিল শাছা রাব্বান নাস, আশফি ওয়া আনতাশ শাফি লা শিফায়া ইল্লা শিফাউকা, শিফাআন লা ইউগাদিরু ছাকামান)
দোয়াটির অথ হল- কষ্ট দূর করে দাও হে মানুষের রব, শেফা দান কর, তুমিই একমাত্র শেফাদানকারী। তোমার শেফা ব্যতীত অন্য কোন শেফা নেই। এমন শেফা দান কর যা সামান্য রোগকেও অবশিষ্ট না রাখে।
28.1. রোগ মুক্তির দোয়া:
রোগ মুক্তির দোয়া আরবি উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা রাব্বান-নাসি মুজহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ-শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা শিফায়ান লা য়ুগাদিরু সুকমা।
হাদিসে এসেছে, আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দোয়া পড়ে অসুস্থ ব্যক্তিদের ঝাড়-ফুঁক করতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৪২)
28.2. *** টিউমার থেকে মক্তির দোয়া আমল
সুরাতুল ফাতেহা -7 বার
দুরুদ শরীফ - 7 বার
দোয়া - -7 বার পড়ে ফু দিয়ে হাত বুলাতে হবে
উচ্চারণ : 'আসআলুল্লাহাল আজিমা রাব্বাল আরশিল আজিমি আই-ইয়াশফিয়াকা।'
অর্থ : 'আমি মহান আরশের মালিক আল্লাহর কাছে তোমার সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।'
اَللَّهُمَّ اَذْهِبِ الْبَاْسَ رَبَّ النَّاسِ اِشْفِهِ وَ اَنْتَ الشَّافِىْ لَا شِفَاءَ اِلَّا شِفَاءٌ لَّا يُغَادِرُ سُقْمًا
উচ্চারণ : 'আল্লাহুম্মা আজবিবিল বাসা রাব্বান্নাসি ইশফিহি ওয়া আংতাশ শাফি লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা লা ইয়ুগাদিরু সুক্বমা।'
অর্থ : 'হে আল্লাহ! এ কষ্টকে দূর করে দাও। হে মানুষের প্রভু! তাকে সুস্থতা দান কর। তুমিই সুস্থতা দানকারী। তুমি ছাড়া আর কারো কাছে সুস্থতার আশা নেই। এমন সুস্থতা দান কর যে, রোগের নাম নিশানাও না থাকে।' (বুখারি ও মুসলিম) ***
লাইছা লাহা-মিন দুনিল্লা-হি কা-শিফাহ
অর্থ: আল্লাহ ব্যতীত কেউ একে প্রকাশ রেতে সক্ষম নয়.
ফজিলত ও আমল- 1001 বার পড়ে পানিতে ফু দিয়ে পানি পান ও ব্যবহার করেত হবে
Allahumma, Rabban Naas! Azhabil Ba's. Washfi, Antash Shafi. La shifaa illa shifauk.
আল্লাহুম্মা, রাব্বান নাস! আযহিবিল বা'স। ওয়াশফি, আনতাশ শাফি। লা শিফাআ ইল্লা শিফাউক।
28.4- যে কোন অসুস্থ বা
বিপদ্গ্রস্থ ব্যক্তিকে দেখে এই দোয়া পড়লে আপনি জীবনে কখনো ঐ অসুখে বা ঐ বিপদে
পরবেন না-
উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক কোন বিপদগ্রস্থ
লোককে প্রত্যক্ষ করে বলে -الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي عَافَانِي مِمَّا ابْتَلاَكَ بِهِ وَفَضَّلَنِي عَلَى كَثِيرٍ مِمَّنْ خَلَقَ تَفْضِيلاً
উচ্চারনঃ আলহামদুলিল্লা
হিল্লাযি আ-ফা-নী মিম্মাব তালা-কা বিহ, ওয়া ফাদদলানীয় আলা
কাছিইরিম মিম্মান খলাকো তাফদিইলা
অর্থঃ “সকল প্রশংসা আল্লাহ তা আলার
জন্য, তিনি যে বিপদে তোমাকে জড়িত করেছেন তা হতে আমাকে হিফাযাতে
রেখেছেন এবং তাঁর অসংখ্য সৃষ্টির উপর আমাকে সম্মান দান করেছেন”।
28.5- হজরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, কোনো ব্যথিত তার শরীরের কোনো অঙ্গে ব্যথা অনুভব করতো অথবা শরীরের কোনো স্থানে ফোড়া দেখা দিতো বা জখম হতো তখন প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (ঐ স্থানে) আঙ্গুল বুলাতে বুলাতে বলতেন-
উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি তুরবাতু আরদিনা বি-রিকাতি বা’দিনা লিইউশফা সাক্বিমুনা বিইনি রাব্বিনা।অর্থ : আল্লাহর নামে আমাদের জমিনের মাটি এবং আমাদের কারো থুথু মিশিয়ে; যাতে আমাদের রবের আদেশে আমাদের অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থ হয়ে যায়।’ (বুখারি ও মুসলিম) (** বি: দ্র: ইশার নামাজের পর)
উল্লেখিত হাদিস থেকে বুঝা যায় যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাটির সঙ্গে নিজের থুথু মিশাতেন। তিনি হাতের তর্জনীতে থুথু নিয়ে তা মাটির সঙ্গে মিশাতেন। অতঃপর ব্যথার জায়গায় মাটি মাখা আঙ্গুল বুলাতেন এবং এ শব্দগুলো উচ্চারণ করতেন।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে বিশ্বনবির এ হাদিসের ওপর আমল করে ঘোষিত উপকারিতা লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
(39:73) Az-Zumar | (৩৯:৭৩) আয-যুমার
29. Allahumma inni aujubika minal fakkri wal kufri wa aujubika min azabil kabri la ilaha ila anta.
আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাক্করি ওয়াল কুফরি ওয়া আউযুবিকা মিন আযাবিল কাবরি লা ইলাহা ইলা আনতা.
দোয়া টি 3 বার পড়ুন ইসশাআল্লাহ কখেনোই সম্পদের অভাব হবে না
30. Pronunciation: 'Asalullahal Azim, Rabbal Arshil Azimi i-Yashfiaka.'
উচ্চারণ : ‘আসয়ালুল্লাহাল আজিম, রাব্বাল আরশিল আজিমি আই-ইয়াশফিয়াকা।’
অর্থ : আমি মহান আল্লাহর কাছে- যিনি মহা আরশের প্রতিপালক তোমার সুস্থতা কামনা করছি।’ -সুনানে তিরমিজি : ২০৮৩
সাত বার পড়ে পানিতে ফু দিয়ে পান করে সমস্ত রোগ করে দিবে আল্লাহ পাক ইনশা্আল্লাহ
30.1 বৃষ্টির সময় যে দোয়া পড়া সুন্নত
বৃষ্টি দেখলেই মহান আল্লাহর দরবারে উপকারী বৃষ্টির জন্য দোয়া করতেন। সেই দোয়াটি সুন্নত হিসেবে আমরাও করতে পারি। দোয়াটি হলো— اللَهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা ছায়্যিবান নাফিয়া’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আপনি এ বৃষ্টিকে প্রবহমান এবং উপকারী করে দিন।’ আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, যখন বৃষ্টি হতো তখন রাসুল (স.) এই দোয়াটি পড়তেন। (সহিহ বুখারি: ১০৩২; মেশকাত: ১৫০০)
তাছাড়া বৃষ্টি চলাকালীন দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা ফিরিয়ে দেন
না বলে এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। সাহল বিন সাদ (রা.) বলেন, দুই সময়ের দোয়া
ফেরত দেওয়া হয় না- আজানের সময় দোয়া এবং রণাঙ্গনে শত্রুর মুখোমুখি হওয়াকালের দোয়া।
অন্য বর্ণনামতে, বৃষ্টির সময়ের দোয়া। (আবু দাউদ: ২৫৪০)
31. Astagfirullah Hallaji La Ilaha Illa, Hual Hayyul Qayyum Wa'Atubu Ilahi La Hawla Wala Quwata, Illa Billahil Aliul Azim
আসতাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা, হুয়াল হায়্যুল কায়্যুম ওয়া’আতুবু ইলাহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা , ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজীম
32. যে দোয়া পড়লে জীবনে স্বচ্ছলতা আসে-
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করলেন, ‘তোমার কি ঐ তাসবীহ স্মরণ নেই, যে তাসবীহ ফেরেশতা এবং মাখলুকের, যার বরকতে রুজি প্রদান করা হয়। যখন সুবহে সাদিক উদিত (শুরু) হয় তখন এ তাসবীহ ১০০ বার পাঠ কর:
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম, ওয়া বিহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহ।
অর্থঃ মহাপবিত্র আল্লাহ এবং সকল প্রশংসা তার জন্য; মহাপবিত্র আল্লাহ, যিনি সমুচ্চ, মহান; এবং সকল প্রশংসা তার জন্য, আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।
32.1 চাকরি পাওয়ার আমল – দ্রুত চাকরি পাওয়ার পরীক্ষিত দোয়া – রিজিক বৃদ্ধির আমল
দ্রুত ভালো চাকরি পাওয়ার পরীক্ষিত দোআ ও আমল
চাকরি পাওয়ার আমল নীচে দেওয়া হলঃ
দোআ
رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيرٌ
উচ্চারণ: রাব্বি ইন্নি লিমা আংযালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিং
ফাক্বির
অনুবাদ : হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমার প্রতি যে কল্যাণ
নাজিল করবে, নিশ্চয় আমি তার মুখাপেক্ষী [সুরা কাসাস,
আয়াতঃ২৪]
রিজিক বৃদ্ধির আমল – তাসবিহ পাঠ
ভালো কর্ম ও জীবিকার নিয়তে দিনে
যতবার খুশি মহান আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামে বেশি বেশি পাঠ করা।
يَا وَهَّابُ
উচ্চারণ : ‘ইয়া ওয়াহহাবু’
অনুবাদ : কোনোরূপ প্রতিদান ব্যতীত অধিক দানকারী।
হজরত শাহ আবদুল আজিজ
(রহ:) বলেন, যে ব্যক্তি রিজিকের প্রশস্ততার জন্য অর্থাৎ ভাল চাকরির বা
উত্তম কর্মক্ষেত্রর প্রত্যাশায়, সে যেন চাশতের নামাজের সময় ১২ রাকাআত নামাজ পড়ে এবং
সিজদায় গিয়ে (يَا وَهَّابُ) ইয়া ওয়াহ্হাবু এই
পবিত্র গুণবাচক নামের জিকির ৫০ বার অথবা ১০০ বার পাঠ করে। তবে অবশ্যই
আল্লাহ্ তার রিজিকের অভাব রাখবেন না।
তাসবিহ হিসাবে আরও পাঠ করতে পারেন মহান আল্লাহ্র গুণবাচক নাম
উচ্চারণ : ‘আর – রাযযাকু’
অনুবাদ :” রিজিক দানকারি “
উচ্চারণ : ‘আল -মুগনিয়ু’
অনুবাদ :” অভাব মোচনকারী”
মহান আল্লাহ তো সকল বাদশাহির বাদশা, তার অফুরান্ত
ভাণ্ডার রয়েছে। শুধু কায়মনে বাক্কে আল্লাহর কাছে চাইলেই মহান আল্লাহ্ তার দোয়া কবুল করেন। দোয়া কবুলের
বিশেষ কিছু মুহূর্ত রয়েছে তার মধ্য শেষ রজনীতে তাহাজুত নামাজ পরে দোয়া করলে
আল্লাহ্ কবুল করেন। রাতের শেষ রজনীতে ফজরের আগ পর্যন্ত প্রথম আসমানে
এসে মহান আল্লাহ্ তার বান্দাদের ডাকতে থাকেন, কে আছ বিপদ
গস্থ আমার কাছে চাও আমি তার বিপদ দূর করে দেব, কে আছ অভাব
গ্রস্থ আমার কাছে চাও আমি অভাব দূর করে দেব, কে আছ অসুস্থ
আমারা কাছে চাও আমি সুস্থ করে দেব। আমরা এই সময়ে
গভির ঘুমে আছাদন থাকি।আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে ৫ ওক্ত নামাজ জামাতের সাথে পড়ার
তৌফিক দান করন।
মহান আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উত্তম কাজ ও
রিজিকের জন্য উল্লেখিত দোয়া ও তাসবিহ নিয়মিত আমল
করার তাওফিক দান করুন। আমিন
***
ভাল চাকরী জন্য আমল হল - 5 ওযাক্ত নামাজের পর 16 বার সুরা ইখলাছ পাঠ করুন
****
33. যে ব্যক্তি নিচের দো‘আটি সকালবেলা সাতবার এবং বিকালবেলা সাতবার বলবে তার দুনিয়া ও আখেরাতের সকল চিন্তাভাবনার জন্য আল্লাহ্ই যথেষ্ট হবেন। ইবনুস সুন্নী, নং ৭১, মারফূ‘ সনদে; আবূ দাউদ ৪/৩২১;
Hasbunallahu la ilaha illa hua alaihi tawakkaltu wahua rabbul arshil azeem
হাসবুনাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম
অর্থঃ আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আমি তাঁর ওপরই ভরসা করি। আর তিনি মহান ‘আরশের রব্ব।
=> দুনিয়া ও পরকালের সকল পেরেশানি- চিন্তা থেকে মুক্তির দোয়া<=7 times
34. "সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযীম -100, আসতাগফিরুল্লাহ -100" ফজরের সুন্নতের আদায় করে ফরজ নামাজের আগে পড়বে দুনিয়া তার কাছে নত হয়ে আসবে
34.1 আল্লাহুমা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাহ-৮ বার,
এবং আল্লাহুমা ইন্নি আসআলুকাল আফিয়া-৮বার।
35. যে কেউ সকাল বেলা আমার উপর দশবার দরুদ পাঠ করবে এবং বিকাল বেলা দশবার দরুদ পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ দ্বারা সৌভাগ্যবান হবে।’ তাবরানী হাদীসটি দু’ সনদে সংকলন করেন, যার একটি উত্তম।
উচ্ছারনঃ আল্লা-হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি সালাত ও সালাম পেশ করুন আমাদের নবী মুহাম্মাদের ওপর
35.1 উচ্চারণ: ‘রাব্বি ইন্নি লিমা আনজালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফাকির।’
অর্থ: ‘হে আমার প্রভু! তুমি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ নাজিল করবে, নিশ্চয় আমি তার মুখাপেক্ষী।’ (সুরা কাসাস: ২৪) এই দোয়াটি মুসা (আ.) উত্তম জীবিকার জন্য করেছিলেন। সেই দোয়াটিও আল্লাহ কবুল করেছেন।
35.1. তাহাজ্জাত নামাজে প্রত্যেক সিজদায় 10 বার করে পড়তে হবে-
রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আযাবাননার (সুরাঃবাকারা,আয়াতঃ২০১)
36. ১০০ বার ক্ষমা প্রার্থনা করা । (আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতূবু ইলাইহি) আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর নিকটই তাওবা করছি
37. হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন কোনো দুঃখ-কষ্ট বা চিন্তা ও অস্থিরতা পড়তেন তখন বলতেন
উচ্চারণ : ইয়া- হাইয়ু ইয়া- ক্বাইয়ূ-মু বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ।
অর্থ : ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই।’ (তিরমিজি, মুসতাদরেকে হাকেম, মিশকাত) ২৪ নভেম্বর, ২০১৫/এমটিনিউজ/ রাসেল/মাহমুদ
37.1 কেয়ামতের দিন হিসাব সহজ হওয়ার জন্য নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে এভাবে দোয়া করতেন এবং দোয়া করতে বলতেন-
اللَّهُمَّ حَاسِبْنِي حِسَابَاً يَسِيرَاً
উচ্চারণ : 'আল্লাহুম্মা হাসিবনি হিসাবাই ইয়াসিরা।'
অর্থ : 'হে আল্লাহ! (কেয়ামতের দিন) আমার কাছ থেকে সহজ করে হিসাব নিও।' - (সহীহ বুখারী-6537)
পরকালে প্রতিটি মানুষকে তার কর্মের হিসাব দিতে হবে। সেদিন যাদের ডান হাতে আমলনামা আসবে; তারা সফল।
37.1- ফজর থেকে চাশত পর্যন্ত অজিফার থেকে ভারী
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি আদাদা খালকিহি ওয়া-রিজা নাফসিহি ওয়া জিনাতা আরশিহি ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থঃ অর্থ: আমি আল্লাহতায়ালার প্রশংসাসমেত পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তার সৃষ্টিকুলের সংখ্যার পরিমাণ, তিনি সন্তুষ্ট হওয়া পরিমাণ, তার আরশের ওজন সমপরিমাণ, তার কথা লিপিবদ্ধ করার কালি পরিমাণ।
সহিহ মুসলিম শরিফ : ৭০৮৮
অর্থ: হে আল্লাহ তুমি আমার ও সমস্ত মু’মিন নর-নারীর এবং সমস্ত মুসলমান পুরুষ ও স্ত্রীলোকের পাপ সমূহ মোচন করে দাও।
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাকে দ্বিনের জ্ঞান দান করুন।’
উপকার : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার নবী (সা.) শৌচাগারে গেলেন, তখন আমি তাঁর জন্য অজুর পানি রাখলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এটা কে রেখেছে?’ তাঁকে জানানো হলে তিনি বলেন, ‘আল্লাহুম্মা ফাক্কিহহু ফিদ দ্বিন’, অর্থ : ‘ইয়া আল্লাহ! আপনি তাকে দ্বিনের জ্ঞান দান করুন।’
(বুখারি, হাদিস : ১৪৩)
উল্লেখ্য, অন্যের জন্য দোয়া করার ক্ষেত্রে হাদিসে উল্লিখিত শব্দে দোয়া করতে হবে। আর নিজের জন্য করতে চাইলে ওপরের মতো করে পড়তে পারবে।
39.2- আল্লাহুম্মা আগিছনী ইয়া রাহমান অর্থ কি: ( অর্থ : হে দয়ালু {আল্লাহ} আমাকে সাহায্য করুন )
39.3- “সূরা ইয়াসিন”এর এমন একটি আয়াত আছে যেটা জিকির করলে জীবনের সকল সমস্যা দূর হয়ে যায়!
“সালামুন কাওলাম মীর রাব্বীর রাহীম” (আয়াতঃ৫৮)
40. Surah Annam -17, After every foroz Namaz 3 times
40. দোয়া কুনুত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতায়িনুকা ওয়া নাসতাগ ফিরুকা, ওয়ানু’মিনু বিকা ওয়া নাতাওয়াক্কালু আলাইকা ওয়া নুছনি আলাইকাল খাইর। ওয়া নাসকুরুকা ওয়ালা নাক ফুরুকা, ওয়ানাখলাউ উয়ানাত রুকু মাইয়্যাফযুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকানা’বুদু ওয়ালাকা নুছল্লি, ওয়ানাস জুদু ওয়া ইলাইকা নাসয়া; ওয়া নাহফিদু ওয়া নারজু রাহমাতাকা, ওয়া নাখশা আজাবাকা; ইন্না আজাবাকা বিলকুফফারি মুলহিক্।
অনুবাদ : হে আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না। হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামাজ পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।
41. Surah Al fajr 27-30 ayat
২৭. ইয়াআইয়াতুহান্নাফছুল মুতমাইন্নাহ
২৮. ইরজি'ঈইলা-রাব্বিকি রা-দিয়াতাম মারদিইয়াহ
২৯. ফাদখুলী ফী ইবা-দী ৩০. ওয়াদখুলী জান্নাতি।
42. দোয়া কবুলের আমল..
এশার নামাজ শেষ করে, ১০০ বার দুরুদ শরীফ। আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়িদিনা মোহাম্মদ। - ৪৯৯ বার লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, ১বার লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম। - সবশেষে আবার ১০০ বার দুরুদ পরবেন! পরীক্ষিত আমল চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ইনশাআল্লাহ আপনার দোয়া আল্লাহ কবুল করবেন।উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি ,আদাদা খালকিহি ,ওয়া-রিজা নাফসিহি ,ওয়া জিনাতা আরশিহি
ওয়া মিদাদা কালিমাতিহি।
অর্থঃ অর্থ: আমি আল্লাহতায়ালার প্রশংসাসমেত পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তার সৃষ্টিকুলের সংখ্যার পরিমাণ, তিনি সন্তুষ্ট হওয়া পরিমাণ, তার আরশের ওজন সমপরিমাণ, তার কথা লিপিবদ্ধ করার কালি পরিমাণ।
44. ফজরের 2 রাকাত সুন্নাতের পরে দোয়াটি 40 বার পাঠ করলে আল্লাহু তায়লা মনের সকল আশা পূরণ করে দিবেন ইসশাআল্লাহ
ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুমু লা-ইলাহা ইল্লা আনতা বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ আমল
45. اللَّهُمَّ أعِنَّا عَلَى ذِكْرِكَ، وَشُكْرِكَ، وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আ-ইন্নি আলা জিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি ইবাদাতিকা।
অর্থ : হে আল্লাহ, আপনার জিকির করতে, আপনার শোকরিয়া আদায় করতে এবং সুন্দরভাবে আপনার ইবাদত করতে আমাকে সাহায্য করুন।
45.1) 11 বার ইয়া সালামু -পড়ে পানিতে ফু দিতে হবে - আগে ও পরে দুরুদ শরীফ 3 বার ( ওযুসহ )রোগ মুক্তর জন্য( সমানে পানি নিয়ে)
21 বার ইয়া সালামু -পড়ে হবে - আগে ও পরে দুরুদ শরীফ 3 বার, dua করলে dua কবুল যে হবে- 3 দিন-কোন কাজে সফল হবে
33 বার ইয়া সালামু -পড়ে হবে - আগে ও পরে দুরুদ শরীফ 3 বার, dua করলে dua কবুল হবে- 3 দিন
46. সুস্থ থাকার দোয়া কি?
(উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আফিনি ফি সাময়ি; আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাসারি। লা ইলাহা ইল্লা আনতা, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কুফরি ওয়াল ফাকরি। আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল ক্বাবারি, লা ইলাহা ইল্লা আনতা।)
47. দুশ্চিন্তা, অস্থিরতা, টেনশন ইত্যাদি দূর করার কতিপয় দোয়া
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নি আ‘ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়াল ‘আজযি ওয়াল কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া দালা‘ইদ দ্বাইনে ওয়া গালাবাতির রিজা-লি
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।
48. কোনো বান্দার উপর যদি বিপদ আসে, তাহলে সে যদি ‘ইন্না লিল্লাহ’র আমল করে তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে তার বিপদের ছাওয়াব দান করবেন এবং বিনিময়ে তাকে ঐ বস্তুর চেয়েও উত্তম জিনিস দান করবেন। আমলটি হলো-
اِنَّا لِلّهِ وَ اِنَّا اِلَيْهِ رَاجِعْوْنَ - اَللَّهُمَّ أجُرْنِيْ فِيْ مُصِيْبَتِيْ وَ أَخْلِفْ لِيْ خَيْراً مِّنْهَا
উচ্চারণ : ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবাতি ওয়া আখলিফলি খাইরামমিনহা।’
অর্থ : নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য। এবং আমরা তারই দিকে ফিরে যাব। হে আল্লাহ! আমাকে আমার এ বিপদে ছাওয়াব দান করুন। এবং এর চেয়ে উত্তম বস্তু বিনিময়ে দান করুন।
49. ইসমে আজম দোয়া - ইশার নামজের পর 3 বার পড়ে দুয়া, তার পর ঘুম
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আস আলুকা, বিআন্নী আশহাদু আন্নাকা আংতাল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লা আংতাল আ'হাদুস সামাদ, আল্লাজী লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহূ কুফুওয়ান আ'হাদ।
অর্থাৎ, হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার নিকট প্রার্থনা করছি। নিশ্চয় আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনিই আল্লাহ। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, যিনি একক, অমুখাপেক্ষী যিনি কাউকে জন্ম দেন নি, তার থেকে কেউ জন্ম নেন নি এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।
===
50. শিশুদের যাবতীয় অকল্যাণ থেকে রক্ষার দোয়া
উচ্চারণ : : আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত-তাম্মাতি মিন কুল্লি শায়তানিও-ওয়া হাম্মাতিও-ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।
অর্থ : আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কলেমার দ্বারা সব শয়তান, বিষধর জন্তু ও কুদৃষ্টি থেকে আশ্রয় চাইছি।
উপকার : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) হাসান ও হুসাইন (রা.)-এর জন্য এই দোয়া পড়ে আল্লাহর আশ্রয় চাইতেন। (বুখারি, হাদিস : ৩৩৭১)
মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার আল্লাহর রাসুল (সা.) তার হাত ধরে বলেন, ‘হে মুআজ, আল্লাহর শপথ! আমি অবশ্যই তোমাকে ভালোবাসি, আল্লাহর শপথ! আমি অবশ্যই তোমাকে ভালোবাসি। তিনি বলেন, হে মুআজ, আমি তোমাকে অসিয়ত করছি, তুমি প্রত্যেক নামাজের পর এ দোয়া কখনো পরিহার করবে না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫২২)
-----------------------------------------------------X-----------------------------------------------------------
রোগ মুক্তির অজিফা ও দোয়া
1. Allahumma Salli ala Sayyidina wa Muhammad- 100 -
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়্যিদিনা ওয়া মুহাম্মাদ
2. la hawla wala quwwata illa billah- 499 -
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
3. La Hawla Wala Quwata, Illa Billahil Aliul Azim- 1 -
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা , ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজীম
4. Sallallahu Alaihi Wasallam- 100 -সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
পরে আল্লাহু কাছে দোয়া সব দোয়া কবুল হবে ইনশাআল্লাহু
------
দরূদে শিফা
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ছাল্লি আ’লা সয়্যিদিনা মুহাম্মাদিও ওয়া আ’লা আলি সয়্যিদিনা মুহাম্মাদিন, বিআ’দাদি কূল্লি দাইওঁ ওয়া দাওয়াই । ওয়াবি আ’দাদি কুল্লি ইল্লাতিওঁ ওয়া শিফাইন ।
ফযিলতঃ এ দুরূদ শরীফ যেকোন জটিল ও কঠিন রোগ মুক্তির জন্য পড়া প্রয়োজন।
প্রত্যহ সকাল সন্ধ্যা ৩বার করে পড়লে মৃত্যু পর্যন্ত নিরোগ থাকা যায়।
---
আয়াতুল কুরসী
লা-তা’খুযুহূ ছিনাতুওঁ ওয়ালা-নাওমুন
লাহূ মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি
মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূইল্লা-বিইযনিহী
ইয়া‘লামুমা-বাইনা আইদীহিম ওয়ামা-খালফাহুম
ওয়ালা-ইউহ ীতূনা বিশাইইম মিন ‘ইলমিহীইল্লা-বিমা-শাআ
ওয়াছি‘আ কুরছিইয়ুহুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা
ওয়ালা-ইয়াঊদুহু হিফজু হুমা-ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়ূল ‘আজীম।
----
allahumma salli wa sallim ala nabiyyil ummiyyi wa ala alihi wa ashabihi
আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিল উম্মিয়্যিল ওয়া আলা আলিহি ওয়া আশহাবিহি
নবীকে স্বপ্নে দেখার দোয়া
----
হজরত আবু বাকরাহ (রা.) বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) সকাল-সন্ধ্যা এই দোয়াটি পড়তেন ‘আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আফিনি ফি সাময়ি, আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাসারি, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কুফরি ওয়াল ফাকরি, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল কাবরি, লা ইলাহা ইল্লা আনতা।’
অর্থ, ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাকে শারীরিক সুস্থতা দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমার কানের সুস্থতা দান করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমার চোখের সুস্থতা দান করুন। আপনি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই। হে আল্লাহ! কুফরি এবং দরিদ্র থেকে আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! কবরের আজাব থেকে আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আপনি ব্যতীত আর কোনো মাবুদ নেই।’ (আবু দাউদ : ৫০৯০)
প্রতিদিন ভোরে ও সন্ধ্যায় তিনবার বলতে শুনি
---
রাব্বানা দোয়া সমূহ (১ থেকে ৫)
rabbana taqabbal minna innaka antas sami'ul alim bangla |
বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখে, (অন্য বর্ণনায়) ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় তারাবির নামাজ পড়ে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়’। (বুখারি শরিফ: হাদিস নম্বর: ১৯০১)
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না: ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার যখন সে ইফতার করে এবং অত্যাচারিত ব্যক্তির দোয়া। ’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৭৫২)
রমজানে ইফতার গ্রহণের মাধ্যমে রোজাদার রোজা ভেঙে থাকেন। ইফতারের পূর্বে ও পরে কিছু দোয়া পড়তে হয়।
ইফতারের কিছুক্ষণ আগে যে দোয়াটি বেশি বেশি পড়তে হয়
يَا وَا سِعَ الْمَغْفِرَةِ اِغْفِرْلِىْ
উচ্চারণ: ‘ইয়া ওয়াসিয়াল মাগফিরাতি, ইগফিরলী’।
অর্থ: ‘হে মহান ক্ষমা দানকারী! আমাকে ক্ষমা করুন’।
----মহান রাব্বুল আলামিন তার বান্দার সব সমস্যার সমাধান রেখেছেন পবিত্র গ্রন্থ আল- কোরআনে। জীবনের নিরাপত্তা, কর্মের সংস্থান, রিজিকের সমাধান ও বিয়ে সিদ্ধান্তের বিষয় কোরআনুল কারিমে আছে ছোট্ট একটি দোয়া। যে দোয়াটি করেছিলেন হজরত মুসা (আ.)। দোয়াটি-
رَبِّ إِنِّيْ لِمَا أَنْزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيْرٌ
উচ্চারণ : ‘রাব্বি ইন্নি লিমা আংযালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিং ফাক্বির।’
অর্থ : ‘হে আমার প্রভু! নিশ্চয়ই আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাজিল করবেন; আমি তার মুখাপেক্ষী।’ (সুরা কাসাস : আয়াত ২৪)
বিশ্বের বড় বড় ইসলামিক স্কলারাও বলেছেন, যে ব্যক্তি বিয়ে করার ইচ্ছা করে সে যেন এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়ে। এ দোয়াটি চাকরি, বিয়ে, রিজিক, সুস্থতা বা নিরাপত্তার জন্য আশ্চর্যজনক একটি দোয়া।
রাতের শেষ তৃতীয়াংশে ওযু করে পবিত্র হয়ে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজ পড়ে ও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েঃ
১০০ বার সুবাহানাল্লা ( আল্লাহ পবিত্র)
১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ ( সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য)
১০০ বার আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ)
১০০ বার ইয়া ওয়াহহাব ( আল্লাহ সবকিছু দানকারী)
১০০ বার আসতাগফিরুল্লাহ ( আমি আমার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি)
১০০ বার দোয়া ইউনুছ তথা- লা ইলাহি ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন-তু মিনাজ জোয়ালেমিন
( আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই, আল্লাহ পবিত্র মহান , আমি তো সীমা লঙ্ঘনকারী )
১০০ বার আল্লাহর মহান রসুল সঃ এর উপর ১০০ বার দরুদ পড়ে দোয়া করলে ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল হবে।
আল্লাহ আপনার সমস্যা সমাধান করে দিবেন।
১০০ বার ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম -আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন ১০০ বার এ দোয়া পড়বে,
তার ১০টি গোলাম আজাদ করার সওয়াব হবে। তার জন্য ১০০ পুণ্য লেখা হবে এবং ১০০ গুনাহ মিটিয়ে ফেলা হবে।
Thanks
Jahidul Islam Chtpur
Islamic Dua
No comments:
Post a Comment